বিবিসি বাংলার হেড বলেন ৭১ যুদ্ধে মারা যায় ৩ লক্ষ মানুষ। শেখ মুজিব বিবিসির সাংবাদিককে জানায় ৩ মিলিয়ন মানুষ মারা যায়।
আমরা জানি ৩ লক্ষ নারী সম্ভ্রম হারিয়েছে ৭১ যুদ্ধে,মেজর ডালিম বলেন আমরা মাত্র ২ জন নারীকে পেয়েছি এমন বিপর্যস্ত।
একাত্তরে শেখ মুজিব পরিবারকে পাকিস্তানের জিম্মায় রেখে,পাকিস্তানি বাহিনীর কাছে নিজেকে সেইফ রাখে।
স্বাধীনতার ঘোষণা দেন জিয়াউর রহমান নিজের নামে;পরে ভারতের চাপে বক্তব্য পরিবর্তন করে বলেন মুজিবের ঘোষণা পত্র পাঠ করেছি।
মেজর ডালিম সহ সবাই যখন ভারতে যুদ্ধের জন্য যায় তখনই বুঝতে পারে বাংলাদেশকে করদ রাজ্য এবং পরবর্তীতে অঙ্গরাজ্য করার লক্ষ্যে মুলত ইন্দো পাকিস্তান যুদ্ধের আয়োজন হয়।
বুদ্ধিজীবী দিবস, ১৪ ই ডিসেম্বরের হত্যাযজ্ঞ চালায় ভারত, এটা বুঝতে হলে বিজ্ঞানী হওয়ার প্রয়োজন নাই।
পাকিস্তানের আপত্তি এবং বহির্বিশ্বের চাপে ভারত তাদের সেনাবাহিনী প্রত্যাহার করে বাংলাদেশ থেকে,মুজিবের অনুরোধে নয়।কিন্তু তাদের অবৈধ হস্তক্ষেপে কেউ বাধা দিতে না পারে তাই রক্ষীবাহিনী গঠন করে ভারতীয় বাহিনীর শূন্যতা পূরণ করে।
পচাত্তরের ১৫ ই আগষ্টের মুজিব পরিবারকে হত্যার পরে সারাদেশের মানুষ স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে আনন্দ মিছিলের জন্য বেরিয়ে আসে এবং মিষ্টি বিতরন করে।
শেখ হাসিনা আর শেখ মুজিবের তুলনা করলে শেখ হাসিনা সবচেয়ে বড় স্বৈরাচার; তার বাবা বীজ বপন করেছে আর সে ভারতের সহযোগিতায় বাস্তবায়ন করেছে।
শেখ মুজিব যখন ইন্দিরা গান্ধীর কথামোতো পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ না এসে লন্ডন হয়ে ভারত হয়ে বাংলাদেশে আসে তখনও জানত না বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। সে বিবিসির সাংবাদিক কে আশংকা জানায় কোথায় নিয়ে যাচ্ছে, স্বাধীন কি আসলেই হয়েছে?
দেশে ফিরে তাজউদ্দীন আহমদকে বলে তাজউদ্দীন তুমি সরে যাও আজ থেকে আমিই সরকারের প্রধান।
নিম্মির ক্যান্সার ছিল, তাকে হাউজ এরেস্ট করে রাখা হয় ১৯৯৬ থেকে;ক্যান্সারের ৪র্থ স্টেজে ছিল নিম্মি।এমনকি খালেদা জিয়াও তাকে পাসপোর্ট দেন নাই,ফলে ক্যান্সারেই মারা যায়….